করোনা আক্রান্ত মানুষ আমাদেরই স্বজন, প্রতিবেশী ও বন্ধুবান্ধব। করোনা আক্রান্ত মানুষকে দেখে ঘৃনা বা আতংক নয়।
বড় দুর্ভাগ্য হচ্ছে, করোনা আক্রান্ত রোগিকে দেখে ডাক্তারের ভয়। যার অর্থ দাড়ালো, কুইনান রোগ সাড়ায় আর কুইনান ভয় পেলে রোগ সারাবে কে? যেসব প্রতিষ্ঠান চিকিৎসা সেবা দিবে বা যেসব হাসপাতাল চিকিৎসা সেবার দায়িত্ব নিয়েছে তারা যদি করোনার ভয়ে অন্যান্য রোগীদেরও না দেখে বা হাসপাতালে ভর্তি না নেয় এ শুধু অমানবিকতা নয় পৈশাচিকতাও। কারন এরা সেবার দায়িত্ব নিয়ে প্রতিষ্ঠান খুলেছে। এতো বছর রোগীকে টেষ্টের চাপ, টেষ্টের পর ল্যাব থেকে কমিশনের ভাগ নেয়া, ভর্তি হওয়া রোগী থেকে গলা কাটা টাকা নিয়ে রোগীর নাভিশ্বাস করেছে। এখন কেন এই অমানবিকতা। মৃত্যু সকলকেই আজ না হয় কাল বরন করতেই হবে। করোনা কালীন নিরাপদ দুরুত্বে থেকে করোনা আক্রান্ত মানুষকে করোনা প্রতিরোধ বা চিকিৎসায় ব্যবস্হা নেয়া যায়।
অনেক করোনা রোগী কয়েক নিবেদিত ডাক্তারের পরামর্শে বা আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন থেকে যথাসময়ে প্রতিরোধ ব্যবস্হা নিয়ে সেড়ে উঠেছেন। তবে ভয় কেন? আসুন সবাই সতর্ক হই। আতংক বা আতংকিত করে নয়, করোনা আক্রান্ত মানুষকে মানবিকতার নজরে তার অবস্হানে রেখে করোনা প্রতিরোধে সহযোগিতা করি এবং সাহস দিয়ে তার এন্টিবডিকে জাগিয়ে তুলি। তাকে বাচার স্বপ্ন দেখাই। ইনশাল্লাহ্ সে সুস্হ হবে।