Saturday, March 22

শিক্ষকরা মিছিল নিয়ে শাহবাগ থানায়,ছাড়িয়ে নিলেন ২ শিক্ষার্থীকে

0

বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক’ ব্যানারে অপরাজেয় বাংলা থেকে মিছিল বের করা হয়।মিছিল নিয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় গিয়ে কোটা সংস্কার দাবিতে আন্দোলনরত দুই শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক।মিছিলের আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল বলেন, আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজাকার ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে। আমরা এটা প্রত্যাখ্যান করছি। আমাদের কোনো ছাত্র রাজাকার না। ১৯৭১ সালে বড়জোর ১ শতাংশ রাজাকার ছিল। বাকি ৯৯ শতাংশ ছিল মুক্তিযোদ্ধা। আজকে যেসব সন্তানদের দেখছেন- তারাও এই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। রাজাকার ট্যাগ দেওয়ার রাজনীতি সরকার বন্ধ করেন। এটা করতে করতে আপনারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হেয় করছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীদের আটকে রাখার খবর পেয়ে আমরা মিছিল নিয়ে শাহবাগ থানায় গেছি। পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। পরে পুলিশ দুই শিক্ষার্থীকে ছেড়ে দিয়েছে।
সামিনা লুৎফা আরও বলেন, একটা আন্দোলন হচ্ছে। এটার সমাধান আছে। এটার জন্য কেন গুলি করবে? মানুষ মারা যাবে কেন? ছাত্রদের নির্যাতন করা হচ্ছে কেন? এগুলোর সমাধান চাই।

বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক’ ব্যানারে অপরাজেয় বাংলা থেকে মিছিল বের করা হয়।মিছিল নিয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় গিয়ে কোটা সংস্কার দাবিতে আন্দোলনরত দুই শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক।মিছিলের আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল বলেন, আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজাকার ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে। আমরা এটা প্রত্যাখ্যান করছি। আমাদের কোনো ছাত্র রাজাকার না। ১৯৭১ সালে বড়জোর ১ শতাংশ রাজাকার ছিল। বাকি ৯৯ শতাংশ ছিল মুক্তিযোদ্ধা। আজকে যেসব সন্তানদের দেখছেন- তারাও এই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। রাজাকার ট্যাগ দেওয়ার রাজনীতি সরকার বন্ধ করেন। এটা করতে করতে আপনারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হেয় করছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীদের আটকে রাখার খবর পেয়ে আমরা মিছিল নিয়ে শাহবাগ থানায় গেছি। পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। পরে পুলিশ দুই শিক্ষার্থীকে ছেড়ে দিয়েছে।
সামিনা লুৎফা আরও বলেন, একটা আন্দোলন হচ্ছে। এটার সমাধান আছে। এটার জন্য কেন গুলি করবে? মানুষ মারা যাবে কেন? ছাত্রদের নির্যাতন করা হচ্ছে কেন? এগুলোর সমাধান চাই।

Leave A Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.